এর আগেই বাংলালিংক বান্দরবান পৌর এলাকায় টাওয়ার নির্মাণ, ডিস্ট্রিবিউশন হাউজে জনবল নিয়োগ, বাংলালিংক সার্ভিস পয়েন্ট চালুসহ অন্যান্য কাজ সম্পন্ন করেছে৷ অন্য দুই পার্বত্য জেলা রাঙামাটি ও খাগড়াছড়িতে নেটওয়ার্ক চালু করলেও বান্দরবানের বাংলালিংক গ্রাহকরা তাদের সিম চালু করতে পারেনি৷ নেটওয়ার্ক চালুর খবর পেয়ে গ্রাহক এবং খুচরা বিক্রেতাদের মধ্যে ব্যাপক উত্সাহ উদ্দীপনা দেখা দিয়েছে৷
অন্য ৫টি মোবাইল অপারেটর ইতিমধ্যে বান্দরবানসহ তিন পার্বত্য জেলায় তাদের নেটওয়ার্ক চালু করলেও সবশেষে নেটওয়ার্ক চালু করছে বাংলালিংক৷ বান্দরবানের গ্রাহকদের কাছে বাংলালিংকের পণ্য ও সেবা পৌঁছে দেবার জন্যে বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান সেলুকমের সাথে চুক্তিও সম্পন্ন হয়েছে৷ এ ব্যাপারে বান্দরবান ডিস্ট্রিবিউশন হাউজের কর্মকর্তা শাহাদাত উর রহমান জানান, সর্বোত্তম সেবা নিশ্চিত করার জন্যে নানামুখী পদক্ষেপ নিতে কিছুটা সময় লেগেছে৷ সবার শেষে সার্ভিস চালু করলেও আমরা সবচেয়ে উত্তম সেবা দিতে পারবো৷ নেটওয়ার্ক চালুর আগেইবাজার জরিপ, খুচরো বিক্রেতা রেজিষ্ট্রেশনসহ অন্যান্য প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে৷ আমরা সব প্রস্তু'তি নিয়েই সার্ভিস চালু করেছি৷
গত ২৭ মার্চ রাঙামাটিতে এক সুধী সমাবেশে তিন পার্বত্য জেলার পৌর এলাকাগুলোয় মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক চালুর ঘোষণা দেন প্রধান উপদেষ্টা৷ এরপর ১০ মে সর্বপ্রথম সার্ভিস চালু করে সরকারী মোবাইল ফোন কোম্পানি টেলিটক৷ পর্যায়ক্রমে গ্রামীণফোন, একটেল, সিটিসেল, ওয়ারিদ তাদের সার্ভিস চালু করে৷ বান্দরবানে বাংলালিংকের সার্ভিস চালুর মাধ্যমে দেশের সর্বশেষ জেলাটিতে সব অপারেটরের নেটওয়ার্কের আওতায় এলো৷
অন্য ৫টি মোবাইল অপারেটর ইতিমধ্যে বান্দরবানসহ তিন পার্বত্য জেলায় তাদের নেটওয়ার্ক চালু করলেও সবশেষে নেটওয়ার্ক চালু করছে বাংলালিংক৷ বান্দরবানের গ্রাহকদের কাছে বাংলালিংকের পণ্য ও সেবা পৌঁছে দেবার জন্যে বাজারজাতকারী প্রতিষ্ঠান সেলুকমের সাথে চুক্তিও সম্পন্ন হয়েছে৷ এ ব্যাপারে বান্দরবান ডিস্ট্রিবিউশন হাউজের কর্মকর্তা শাহাদাত উর রহমান জানান, সর্বোত্তম সেবা নিশ্চিত করার জন্যে নানামুখী পদক্ষেপ নিতে কিছুটা সময় লেগেছে৷ সবার শেষে সার্ভিস চালু করলেও আমরা সবচেয়ে উত্তম সেবা দিতে পারবো৷ নেটওয়ার্ক চালুর আগেইবাজার জরিপ, খুচরো বিক্রেতা রেজিষ্ট্রেশনসহ অন্যান্য প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয়েছে৷ আমরা সব প্রস্তু'তি নিয়েই সার্ভিস চালু করেছি৷
গত ২৭ মার্চ রাঙামাটিতে এক সুধী সমাবেশে তিন পার্বত্য জেলার পৌর এলাকাগুলোয় মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক চালুর ঘোষণা দেন প্রধান উপদেষ্টা৷ এরপর ১০ মে সর্বপ্রথম সার্ভিস চালু করে সরকারী মোবাইল ফোন কোম্পানি টেলিটক৷ পর্যায়ক্রমে গ্রামীণফোন, একটেল, সিটিসেল, ওয়ারিদ তাদের সার্ভিস চালু করে৷ বান্দরবানে বাংলালিংকের সার্ভিস চালুর মাধ্যমে দেশের সর্বশেষ জেলাটিতে সব অপারেটরের নেটওয়ার্কের আওতায় এলো৷
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন