
বিশ্বস্থ সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ১ বছর পূর্বে চোরাই পথে আসা ভারতীয় অবৈধ ফেন্সিডিলের চোরাচালান বন্ধ হওয়ার কারণে ফেন্সিডিলের সংকট দেখা দেয়। সংকটের কারণে ফেন্সিডিলের মূল্য অনেকাংশে বেড়ে যায় এবং দুঃপ্রাপ্যতার কারণে ফেন্সিডিলসেবীরা ফেন্সিডিলের বিকল্প হিসেবে চোলাই মদ সহ বিভিন্ন ব্রান্ডের নেশা জাতীয় মাদক দ্রব্যের দিকে ঝুঁকে পড়ে। এ সুযোগ কাজে লাগিয়ে দিনাজপুর জেলার বিরামপুর উপজেলার জনৈক হোমিও চিকিৎসক রেজিষ্ট্রেশনবিহীন মডেল হোমিও কমপ্লেক্স প্রাঃ লিঃ ঢাকা বাংলাদেশ নাম দিয়ে এসিডফস ৬ ওষুধ হিসেবে বাজার জাত করে। এসিডফস ৬ এর বোতলের লেবেলে ওষুদের গুণাগুণের কথা লেখা থাকলেও এটি ওষুধ নয়। ফেন্সিডিলের বিকল্প হিসেবে নেশা জাতীয় মাদক দ্রব্য ফেন্সিডিলের ন্যায় মাদকতা ও নেশা জাতীয় উপাদানে তৈরি। এ হোমিও এসিডফস ৬ নেশা জাতীয় মাদক দ্রব্য হিসেবে দিনাজপুর ঘোড়াঘাটের প্রতিটি হোমিও ফার্মেসীতে গোপনে সরবরাহ করে বাজার জাত করা হচ্ছে। তবে উপজেলার রাণীগঞ্জ বাজারের হোমিও ফার্মেসীগুলোতে পাইকারী ও খুচরা দরে বেশি বিক্রয় করে থাকে। এসিডফস ৬ এর মূল্য মাত্র ৭০ টাকা। ফেন্সিডিলের চেয়ে এসিডফস ৬ এর মূল্য অনেক কম হওয়ায় এলাকার কিশোর, যুবকরা ঝুঁকে পড়ছে এ জাতীয় মাদক এসিডফস ৬ এর দিকে ।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন