মঙ্গলবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১১

পারস্যে।

cover_pashshe_420.jpg
১৩৪৩ বঙ্গাব্দের শ্রাবণ মাসে প্রকাশিত ‘জাপানে-পারস্যে’ বইয়ের পারস্যে অংশে তৎকালীন নতুন রচনা পারস্যভ্রমণের বৃত্তান্ত হিসেবে বর্তমান ‘পারস্যে’ অন্তর্ভূক্ত হয়। ‘পারস্যে’র প্রথম পরিচ্ছেদ ১৩৩৯ সালের আষাঢ়-সংখ্যা প্রবাসী’তে ‘পারস্য-যাত্রা’ নামে বাহির হয়। ২ হইতে ১১ পরিচ্ছেদ পর্যন্ত অবশিষ্ট অংশ ১৩৩৯ সালের শ্রাবণ হইতে ১৩৪০-এর বৈশাখ-সংখ্যা পর্যন্ত বিচিত্রা মাসিকপত্রে ‘পারস্যভ্রমণ’ নামে ধারাবাহিকভাবে প্রথম প্রকাশিত হয়। পরবর্তিতে বিশ্বভারতী কর্তৃক ১২৫ তম রবীন্দ্রজন্মজয়ন্তী উপলক্ষে প্রকাশিত রবীন্দ্র রচনাবলী, সুলভ সংস্করণ-এর একাদশ খণ্ডে (আষাঢ় ১৩৯৭) সংকলিত এবং পৌষ ১৪০২-এ পুনঃমুদ্রিত হয়।
পত্রিকায় মুদ্রিত প্রথম পাঠ ও রবীন্দ্রভবনে রক্ষিত পাণ্ডুলিপির সাহায্যে বর্তমান সংস্করণের পাঠ স্থানে স্থানে সংশোধিত হয়েছে। ভ্রমণবৃত্তান্তটির বিচিত্রায় মুদ্রিত পাঠের কয়েকটি অংশ গ্রন্থপ্রকাশকালে বর্জিত হয়েছিল। সেই বর্জিত অংশগুলি এখানে সংকলিত হল। ‘পারস্যে’ মূলতঃ রবীন্দ্রনাথের ইরান যাত্রার বিবরণ হলেও এই ভ্রমণ কাহিনীর শেষ কয়েক পাতায় ইরান সীমান্ত পার হয়ে ইরাক ঘুরে দেখার কথাও আছে।
১৯৩২ এর ১১ এপ্রিল পারস্যরাজের কাছ থেকে তিনি নিমন্ত্রণ পান। সত্তর বছর বয়সে দেশের বাইরে আর ঘুরে না বেড়ানোর কথা ভাবলেও পারস্যরাজের নিমন্ত্রণে পারস্য যাবার সিদ্ধান্ত নেন তিনি। প্রথমে বিমানে করে কলকাতা থেকে এলাহাবাদ হয়ে বোম্বে। সেখান থেকে ১২ই এপ্রিল জাহাজে উঠে পারস্য যাত্রা করেন রবীন্দ্রনাথ।
আর্টস ই-বুক হিসেবে এবার প্রকাশিত হলো পারস্যে’র পিডিএফ ভার্সন।
ডাউনলোড ( Download ) করতে ক্লিক করুন।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন