সোমবার, ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৬

Now You See Me 2

  
টরেন্ট ডাউনলোড করতে এখানে ক্লিক করুন
magnet:?xt=urn:btih:D066D4D0EBEFB95102BB44FECDEB5A5FD519E29F&dn=Now+You+See+Me+2.2016.720p.BluRay.x264-WF4U.IN&tr=udp%3A%2F%2Ftracker.coppersurfer.tk%3A6969%2Fannounce&tr=udp%3A%2F%2F9.rarbg.com%3A2710%2Fannounce&tr=udp%3A%2F%2Fp4p.arenabg.com%3A1337&tr=udp%3A%2F%2Ftracker.leechers-paradise.org%3A6969&tr=udp%3A%2F%2Ftracker.internetwarriors.net%3A1337&tr=udp%3A%2F%2Ftracker.opentrackr.org%3A1337%2Fannounce&tr=udp%3A%2F%2Ftracker.openbittorrent.com%3A80%2Fannounce&tr=udp%3A%2F%2Ftracker.leechers-paradise.org%3A6969%2Fannounce&tr=udp%3A%2F%2Fcoppersurfer.tk%3A6969%2Fannounce 

 চলচ্চিত্রের নামঃ ‘Now You See Me 2’ (2016)
বিশ্বব্যাপী মুক্তিঃ ১০ই জুন ২০১৬
অভিনয়েঃ ডেনিয়েল রেডক্লিফ, জেসেস আইসেনবার্গ, লিজ্জি ক্যাপ্লান, দেভ ফ্রাঙ্কো, মার্ক রুফালো, মর্গান ফ্রিম্যান, জেয় চোও, সানা লথান সহ আরো অনেকে।
পরিচালনাঃ জন এম চু
প্রযোজনাঃ লাওন্স গেট এবং সামিট এন্টারটেইনমেন্ট
কাহিনিঃ এড সলোমন এবং পেটে চার্লেই
চিত্র্যনাট্যঃ এড সলোমন
সম্পাদনাঃ স্টেন সেলফাস
সিনেমাটোগ্রাফীঃ পিটার ডেমিং
সংগীতঃ ব্রায়ান টেইলার

কাহিনী সংক্ষেপঃ প্রথম পর্বের ভিলেন ‘থাডিয়াস ব্রাডলি’ (‘মরগান ফ্রিম্যান’) এখন জেলে, এবং জেলে বসেই ‘থাডিয়াস’ তাকে জেলে পাঠানোর জন্য ‘ফোর হর্সমেন’ এর উপর প্রতিশোধ নেবার পরিকল্পনা করছে। এদিকে ১ বছর হয়ে গেছে, ‘ফোর হর্সমেন’ অপেক্ষা করছে তাদের সিক্রেট অর্গানাইজেশন ‘দ্য আই’ এর কাছ থেকে পরবর্তি অর্ডারের জন্য। এমন সময় তাদের লিডার ও মেন্টর FBI এজেন্ট ‘ডাইলান রোডস’ (‘মার্ক রুফালো’) তাদের জন্য নিয়ে আসে এক দুর্নীতিগ্রস্থ শিল্পপতির মুখোশ উন্মেচন করার এক নতুন অ্যাসাইনমেন্ট। সব প্ল্যান যখন ঠিক মত সাজানো হল তখন শো এর দিন হঠাৎ করেই কে যেন তাদের সিস্টেমে ঢুকে পড়ে গোটা বিশ্ব ও FBI এর কাছে তাদের গোটা পরিচয় উন্মেচন করে দেয়। ‘ডাইলান’ সহ ‘ফোর হর্সমেন’ হয়ে যায় FBI এর কাছে মোস্ট ওয়ান্টেড ক্রিমিনাল। ‘ডাইলান’ এর নির্দেশে শো থেকে এক পাইপ লাইনের ভিতর দিয়ে পালানোর পর তারা আবিষ্কার করে তারা কয়েক সেকেন্ডের ব্যবধানে নিউইয়র্ক থেকে চায়নার ‘ম্যাকাউ’ শহরে পৌছে গেছে যা ছিল পুরোপুরি অসম্ভব। কেউ তাদের গোটা প্ল্যান স্যাবোটাজ করে তাদের কয়েক মুহূর্তের মধ্যেই চায়নায় নিয়ে এসেছে। চায়নায় তাদের সাথে দেখা হয় ‘ম্যাকাউ’ এর সব থেকে বড় বিজনেস টাইকুন ও টেকনোলজী প্রডিজী ‘ওয়াল্টার মাবরি’ (‘ড্যানিয়েল রেডক্লিফ’) এর সাথে। ‘ওয়াল্টার’ তাদেরকে বাধ্য করে তার প্রতিদ্বন্দীর হাইলি প্রটেক্টেড অফিস থেকে একটি কম্পিউটার চিপ চুরি করে আনার জন্য যা দ্বারা সে দুনিয়ার সকল কম্পিউটার কন্ট্রল করতে পারবে। এদিকে ‘ডাইলান’ খুঁজতে থাকে তাদের প্ল্যানিং স্যাবোটাজের পিছনে আসলে কার হাত রয়েছে এবং যখন বুঝতে পারে যে এগুলো আসলে ‘থাডিয়াস’ এর কাজ তখন ‘ফোর হর্সমেন’ এর জীবনের বিনিময়ে সে ‘থাডিয়াস’ এর সাথে ডিল করতে বাধ্য হয় তাকে জেল থেকে বের করার জন্য। এদিকে মুভির শেষে যখন ‘ফোর হর্সমেন’ এর সেই কম্পিউটার চিপ চুরির পর ‘আর্থার টেসলার’ (‘মাইকেল কেইন’) ফিরে আসে, তখন সকল ঘটনা অন্য দিকে মোড় নেয় সেই সাথে প্রকাশ পায় ‘ওয়াল্টার’ এর এক অন্য রূপ। ‘ওয়াল্টার’, ‘থাডিয়াস’, ‘আর্থার’ কে ভাল আর কে ভিলেন, কে বিশ্বাসযোগ্য ও কে এই সব কিছুর পিছনে কলকাঠি নাড়ছে ‘ফোর হর্সমেন’ ও ‘ডাইলান’ কিছুতেই বুঝে উঠতে পারে না। অবশেষে, তারা গোটা দুনিয়ার সামনে প্রকৃত ভিলেনের মুখোশ উন্মেচন করতে তাদের ফাইনাল অ্যাক্টের জন্য প্রস্তুত হয়। সিরিজের প্রথম পর্বে দেখানো হয়েছিল যে ‘ডাইলান’ এর বাবা একটি ম্যাজিক শোতে এক্সিডেন্টে মারা যায় যার জন্য ‘ডাইলান’ দায়ী করে ‘থাডিয়াস ব্রাডলি’কে এবং সেই প্রতিশোধ নিতেই সে এবং ‘ফোর হর্সমেন’ মিলে তাকে জেলে পাঠায়। এ পর্বে দেখা যাবে আসলে কি হয়েছিল সেই এক্সিডেন্টের দিন, কিভাবে মারা গিয়েছিল ‘ডাইলান’ এর বাবা ও সেই মৃত্যুর পিছনে আদৌও হাত ছিল কিনা ‘থাডিয়াস’ এর।


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন