চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের অন্যতম বাহন
শাটল ট্রেন তিন ঘন্টা বন্ধ থাকার পর সচল হয়েও ফের অচল হয়ে গেছে।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরীর ষোলশহর রেলওয়ে স্টেশনের কাছে একটি মালবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হলে এ সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর আগে দুপুরে একই জায়গায় মালবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হলে প্রায় তিন ঘন্টা বিশ্ববিদ্যালয় ও শহর অভিমুখী ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে।
মঙ্গলবার রাতে ষোলশহর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার ফখরুল আলম জানান, ‘প্রথম ষোলশহর স্টেশন এলাকায় মালবাহী ওয়াগনের দুটি বগি লাইনচ্যুত হলে ট্রেন চলতে তিন ঘন্টা দেরি হয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাড়ে ৫টার ট্রেন শহরে আসে। কিন্তু বিকল ট্রেনটি ফের ঐ লাইন দিয়ে গেলে আবার লাইন থেকে পড়ে যায়। এজন্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে সাড়ে ৮ টার ট্রেন চলাচল করতে পারে নি।’
নগর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়মুখী সাড়ে ৮ টার শাটল না চলায় শিক্ষার্থীরা দুর্ভোগে পড়ে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. নাসিম হাসান বলেন, ‘ষোলশহর ও ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশনের মাঝামাঝি এলাকায় একটি ট্রেন লাইনচ্যুত হয় দু’বার। এখনও উদ্ধার কাজ চলছে। এ জন্যে সাড়ে ৮টার ট্রেন আসতে পারে নি বলেও তিনি জানান।
মঙ্গলবার সন্ধ্যায় চট্টগ্রাম নগরীর ষোলশহর রেলওয়ে স্টেশনের কাছে একটি মালবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হলে এ সমস্যার সৃষ্টি হয়। এর আগে দুপুরে একই জায়গায় মালবাহী ট্রেন লাইনচ্যুত হলে প্রায় তিন ঘন্টা বিশ্ববিদ্যালয় ও শহর অভিমুখী ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকে।
মঙ্গলবার রাতে ষোলশহর রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার ফখরুল আলম জানান, ‘প্রথম ষোলশহর স্টেশন এলাকায় মালবাহী ওয়াগনের দুটি বগি লাইনচ্যুত হলে ট্রেন চলতে তিন ঘন্টা দেরি হয়। এরপর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সাড়ে ৫টার ট্রেন শহরে আসে। কিন্তু বিকল ট্রেনটি ফের ঐ লাইন দিয়ে গেলে আবার লাইন থেকে পড়ে যায়। এজন্যে বিশ্ববিদ্যালয়ে সাড়ে ৮ টার ট্রেন চলাচল করতে পারে নি।’
নগর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়মুখী সাড়ে ৮ টার শাটল না চলায় শিক্ষার্থীরা দুর্ভোগে পড়ে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. নাসিম হাসান বলেন, ‘ষোলশহর ও ক্যান্টনমেন্ট রেলওয়ে স্টেশনের মাঝামাঝি এলাকায় একটি ট্রেন লাইনচ্যুত হয় দু’বার। এখনও উদ্ধার কাজ চলছে। এ জন্যে সাড়ে ৮টার ট্রেন আসতে পারে নি বলেও তিনি জানান।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন