শুক্রবার, ৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৫

বাংলায় নেটওয়ার্কিং (NETWORKING) ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল

শেষ পর্ব না পাওয়া পর্যন্ত আমাদের সাথেই থাকুন। যখনি টিজে নতুন পর্ব লিখবেন এখানে সেই পর্বটি আপডেট করে দেয়া হবে।

নেটওয়ার্কিং (NETWORKING) ধারাবাহিক টিউটোরিয়াল :পর্ব -১
আমরা সকলে নেটওয়ার্কিং কি তা জানি কিন্তু কতটুকু জানি সেটি হচ্ছে কথা ।তাই আমি আপনাদের নেটওয়ার্কিং সম্পর্কে বিস্তারিত জানাতে এই বার নিয়ে আসলাম নেটওয়ার্কিং টিউটোরিয়াল। 
 
                                             
) :) :) নেটওয়ার্ক :) :) :)

নেটওয়ার্কিং সম্পর্কে জানতে হলে আমাকে প্রথমে জানতে হবে নেটওয়ার্কিং কি ?                 নেটওয়ার্কিংহচ্ছে একটি নির্দিষ্ট সীমারেখার মধ্যে একস্থান হতে অন্য স্থানে                          খুব সহজেইতথ্যপৌছে দেয়ারজন্য তৈরি সুবিধা ।                                                                                                  

কাঠামো এবং সার্ভিসের উপর ভিত্তি করে নেটওয়ার্কের শ্রেণীবিভাগ 

নেটওয়ার্কের নিয়ন্ত্রন এবং সার্ভিস প্রদানের উপর ভিত্তি করে নেটওয়ার্কে  প্রধানত তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে ।এগুলো হচ্ছেঃ
১)ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্ক
২)পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক
৩)মিশ্র বা হাইব্রিড নেটওয়ার্ক

 

*******ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্ক  (client server network)***********
  • ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্ক  (client server network): ক্লায়েন্ট সার্ভার নেটওয়ার্ক  এর মধ্যমনি হচ্ছে এক বা একাধিক ডেডিকেটেড সার্ভার ।ডেডিকেটেড সার্ভার ক্লায়েন্ট পিসির জন্য প্রয়োজনীয় সার্ভিস প্রদান করে ।সার্ভিস সমূহের মধ্যে প্রধান গুলো হচ্ছেঃ ফাইল, প্রিন্ট মেসেজ , ডেটাবেজ, এপ্লিকেশন ইত্যাদি।
যে কেন্দ্রিয় কম্পিউটারের ইউজাররা প্রয়োজনীয় তথ্য বলি সংরক্ষন করে এবং রক্ষিত রিসোর্স ব্যবহার করে তাকে  সার্ভার বলা যেতে পারে এবং যে সকল কম্পিউটার এ সংরক্ষিত তথ্যবলি প্রয়োজনে ব্যবহার করা হয় তাকে ক্লায়ন্ট বলা যেতে পারে । সার্ভার কম্পিউটার ক্লায়ন্ট  কম্পিউটারের তুলনায় শক্তিশালী হয়ে থাকে এবং একে পরিচালনা করার জন্য তখন সফটওয়্যার ব্যবহার করা হয় ।এই সফটওয়্যারকে বলা হয় নেটওয়ার্ক অপারেটিং সিস্টেম বা নস ।নস এর উদাহরণ দিতে গেলে পাওয়া যায় উইন্ডোজ এনটি এবং উইন্ডোজ সার্ভার .
*********পিয়ার টু পিয়ার (peer to peer)********
  • পিয়ার টু পিয়ার (peer to peer): নেটওয়ার্কের আওতার প্রতিটি পিসির রিসোর্স শেয়ারিং এর জন্য এটি সমান ভুমিকা পালন করে । এখানে কোন ডেডিকেটেড সার্ভার থাকে না ,ফলে পিসি গুলোর মধ্যে গুরুতের দিক দিয়ে শ্রেণীবিন্যাস ও নেই ।প্রতিটি পৃথক পিসি ডেটার নিরাপত্তা বিধানে নিজেরা দায়ি থাকে । এক্ষেত্রে পিসি ব্যবহারকারি নির্ধারণ করে থাকেন যে তার কোন ফাইল  সমূহ অন্যান্যদের ব্যবহারের জন্য উন্মুক্ত
 
********* মিশ্র বা হাইব্রিড নেটওয়ার্ক (hybrid network)********
  • মিশ্র বা হাইব্রিড নেটওয়ার্ক (hybrid network): মিশ্র বা হাইব্রিড নেটওয়ার্ক ক্লায়েন্ট সার্ভার এবং পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের যৌথ রূপ ।সাধারণত হাইব্রিড নেটওয়ার্কে প্রধানত ক্লায়েন্ট সার্ভার ব্যবহার করা হয়ে  থাকে। এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক ব্যবহার করা হয়ে  থাকে।

    >>> আকার আকৃতি এবং বিস্তৃতির উপর ভিত্তি করে নেটওয়ার্কের শ্রেণী বিভাগ<<<

 
******** লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ল্যান(lan-local area network)*******
  • লোকালএরিয়া নেটওয়ার্ক বা ল্যান(lan-local area network): একটি নির্দিষ্ট সীমানার কম্পিউটার যদি একটি নেটওয়ার্ক ভুক্ত হয় তখন তাকে লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্ক বা ল্যান বলে ।ল্যান এর আওতাধীন কম্পিউটার গুলো অবশ্যই একটি নির্দিষ্ট দূরত্বের মাঝে থাকতে হবে ।
********** মেট্রো পলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক(man-metropoliton area network)**********
  • মেট্রো পলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক(man-metropoliton area network): যে নেটওয়ার্ক একটি পুরো শহর বা বড় কোন এলাকা ব্যাপি বিস্তার থাকে তাকে ম্যান বা মেট্রো পলিটন এরিয়া নেটওয়ার্ক বলে।
                                                                                                    *********ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক (WAN-wide area network)**********
  • ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক (WAN-wide area network): অনেকগুলো ল্যানের সমন্বয়ে তৈরি বৃহত্তম নেটওয়ার্ক হচ্ছে ওয়ান বা ওয়াইড এরিয়া নেটওয়ার্ক ।এটি ল্যান সমূহ বিভিন্ন ভৌগলিক দূরত্বে অবস্থিত হয়ে থাকে ।এটির আওতাধীন কম্পিউটার গুলো বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকতে পারে ।তবে এটির সম্পূর্ণ বিষয়টি নির্ভর করে ফিজিক্যাল ট্রান্সমিশন লাইন,ফাইবার অপটিক্যাল ক্যাবল ,স্যাটালাইট ট্রান্সমিশন এবং ম্যাইক্রোওয়েব ট্রান্সমিশন ইত্যাদির উপর ।সম্প্রতি সময়ে ইন্টারনেট সারা বিশ্বের সর্ববৃহৎ ওয়ান হিসেবে স্বীকৃত । ওয়ানের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে এটির স্বল্প পরিমাণ ব্যান্ড উইডথ তাদের ইউজারের চাহিদা পূরণে পর্যাপ্ত নয় ।এর জন্য ল্যানের তুলনায় ওয়ানে  গতি অনেক কম । এর ফলে অডিও এবং ভিডিও ফাইলের মত বড় ফাইল সমূহ ট্রান্সফার করেতে বেশ সময়ের প্রয়োজন হয়ে থাকে ।

:) :) :) নেটওয়ার্ক সার্ভার(NETWORK SERVER) :) :) :)

যেকোন নেটওয়ার্কের জন্য সবচেয়ে গুরুত্ব পূর্ণ অংশ হচ্ছে তার সার্ভার ।সার্ভারকে নেটওয়ার্কের প্রান বলে অভিহিত করা হয় । সার্ভার যদি সঠিক ভাবে সার্ভিস প্রদান না করে থাকে তাহলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক ভেঙ্গে পরতে বাধ্য হয় ।নেটওয়ার্ক ভুক্ত সকল পিসিকে সর্বদা সার্ভার সার্ভিস দিয়ে থাকে ।
 *********  ফাইল সার্ভার(file server)*********  
  • ফাইল সার্ভার(file server) :ফাইল সার্ভারের কাজ হচ্ছে ব্যবহারকারীকে ফাইল শেয়ারের সুযোগ করে দেয়া । এছাড়াও এটি ফাইল সরক্ষন, উত্তোলন এবং এক পিসি থাকে অন্য পিসিতে ফাইল স্থানন্তরের সুবিধা প্রদান করে ।ফাইল সার্ভার দ্বারা ক্লায়েন্ট পিসির জন্য কোন প্রকার ডেটা প্রসেসিং এর কাজ করা যায় না  ।
  ******প্রিন্টার সার্ভার (print server)*******  
  • প্রিন্টা সার্ভার (print server): প্রিন্ট সার্ভার কাজ হচ্ছে এক বা একাধিক প্রিন্টারের গ্রুপকে নিয়ন্ত্রন করা ।তারা বিশেষ করে ক্লায়েন্ট পিসি থেকে আগত প্রিন্টিং অর্ডার জমা করে রাখে ।এবিষয়টিকে বলা হয় কিউইয়িং । প্রিন্ট সার্ভার স্পুলারের সাহায্যে প্রিন্ট অর্ডার কে ধরে রাখে যতক্ষণ পর্যন্ত প্রিন্টার প্রিন্ট করার জন্য তৈরি না হয় ।প্রিন্ট একবার প্রস্তুত হলেই সার্ভার তাতে  প্রিন্টিং কাজ শুরু করে দেয়।

******এপ্লিকেশন সার্ভার ( application server)****
  • এপ্লিকেশন সার্ভার ( application server):এটি নেটওয়ার্কিং এর অন্তত্য দামি এবং ক্ষমতা শীল সফটওয়্যার পিসি ক্লায়েন্টকে ব্যবহারের সুযোগ করে দেয় । এটি তার শক্তিশালী মেশিনের  সাহায্যে ক্লায়েন্ট পিসির চাহিদা অনুযায়ী ডেটা প্রেসেস করে এবং তার ফালাফল ক্লায়েন পিসি কে ফেরত দেয় ।এছাড়া  এপ্লিকেশন সার্ভার ব্যবহারের মাধ্যমে যে কোন কোম্পানি তার সফটওয়্যার লাইসেসিং খরচ কমাতে পারে ।
*****মেসেজ সার্ভার (message server)*****
  • মেসেজ সার্ভার (message server): ফাইল সার্ভিসের মাধ্যমে শুধুমাত্র ফাইল ডেটা আকারে এক কম্পিউটার থেকে  অন্য কম্পিউটারে   চলাচল করে । কিন্তু মেসেজ সার্ভারের মাধ্যমে ডেটা গ্রাফিক্স ,অডিও, ভিডিও এবং টেক্সট বাইনারি আকারে চলাচল করে থাকে । বর্তমানে মেসেজ সার্ভিস ডেটা ট্রান্সফারের একটি জনপ্রিয় মাধ্যম।মেসেজ সার্ভিসকে ইউজার, ডকুমেন্ট এবং এপ্লিকেশন সমূহের মধ্যে জটিল প্রকৃতির ইন্টার এ ্যাকসনের সমন্বয় সাধন করতে হয় । মেসেজ সার্ভিসকে চারটি ভাগে ভাগ করা হয় ।যথা  ঃ
:) ইলেক্ট্রনিক মেল  (E-mail)
:)ওয়ার্ক গ্রুপ এপ্লিকেশন ( Workgroup application)
:) অবজেক্ট ওরিয়েন্টড এপ্লিকেশন ( object oriented application)
:) ডিরেক্টরি সার্ভিসেস(directory services)
  • ডেটাবেজ সার্ভার( datebase server): ডেটাবেজ সার্ভার নেটওয়ার্কে অপেক্ষাকৃত দুর্বল প্রকৃতির পিসি বা ওয়ার্ক ষ্টেশনকে শক্তিশালী ডেটা বেজ ব্যবহারের সুযোগ করে দেয় । অধিকাংশ ডেটাবেজ সিস্টেমই ক্লায়েন্ট সার্ভার ভিত্তিক । এটির দুটি অংশ থাকে একটি ক্লায়েন্ট পিসিতে অন্যটি সার্ভারে । এটি মূলত দুর্বল ফাংশন গুলো ব্যবহার করে ক্লায়েন্ট পিসিতে এবং শক্তিশালী ফাংশন এর কাজ করে সার্ভারে । এর বাইরে কিছু গুরুত্ব পূর্ণ কিছু সার্ভিসের জন্য এটি জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে ।সেগুলোর মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হচ্ছে ডেটা সিকিউরিটি প্রদান , ডেটা অপটিমাইজেশন , ডেটা ডিট্রিবিউসন ইত্যদি ।
আরেকটি কথা আপনাদের জেনে রাখা উচিত যে একটি  ক্ষমতাধর সার্ভার দ্বারাই আপনি ফাইল ,প্রিন্ট ,এপ্লিকেসন ,মেসেজ এবং ডেটা বেজ সার্ভার  হিসেবে একসাথে কাজ করতে পারে । তবে নেটওয়ার্কের সর্বউত্তম দক্ষতা কাজে লাগাতে হলে প্রত্যেকটির জন্য আলাদা সার্ভার ব্যবহার করা উচিত ।

নেটওয়ার্ক ব্যবহারে অনুমোদন এবং নিরাপত্তা( Access Permission and Security) 

 

 সার্ভার ভিত্তিক নেটওয়ার্ক এবং পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্কের মধ্যে  পার্থক্য বিদ্যমান । এই পার্থক্য সৃষ্টি হয়েছে এদের স্ব স্ব নেটওয়ার্ক নিরাপত্তা ব্যবস্থা এবং বাস্তবায়নের কৌশলের কারনে।
শেয়ার পর্যায়ের নিরাপত্তা
আপনারা নিশ্চয় এতদিনে বুজতে পেরেছেন যে পিয়ার টু পিয়ার নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা সার্ভার ভিত্তিক নেটওয়ার্কে নিরাপত্তার তুলনায় অনেক দুর্বল ।এটির দুর্বলতার প্রধান কারন হচ্ছে এটি সাধারনত নেটওয়ার্ক রিসোর্সসমূহের শেয়ার পর্যায়ের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে । এই ব্যবস্থাটির নাম হচ্ছে  password protected security .

শেয়ার পর্যায়ের নিরাপত্তা প্রতিটি রিসোর্স ব্যবহার করার জন্য তার অনুমোদিত ব্যবহার কারীর জন্য একটি স্বতন্ত্র পাসওয়ার্ড বরাদ্ধ করে থাকে  । উদাহরণ স্বরূপ উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে কোন একটি ফাইল ডিরেক্টরি ব্যবহারের জন্য নেটওয়ার্ক ভুক্ত অন্যান্য ব্যবহার কারীরকে পাসওয়ার্ড নির্দিষ্ট করে দেয়া হয় । ব্যবহারকারিরা ওই ডিরেক্টরির মধ্যে যে সকল ফাইল আছে সেগুলো কপি এবং খুলতে চাইলে ব্যবহার কারিকে অবশ্যই তার জন্য বরাদ্ধ কৃত পাসওয়ার্ড নির্ভুল ভাবে  ব্যবহার করতে হবে

শেয়ার পর্যায়ের নিরাপত্তার জন্য ব্যবহার হয় ফ্যাট (FAT-File Allocation Table )এবং এনটিএফএস (NTFS- NT File Seytem) সিস্টেম । ডিরেক্টরি বা ফোল্ডার পর্যায়েও এ ধরনের নিরাপত্তা ব্যবস্থা যথেষ্ট কার্যকর ।

প্রবেশ অনুমোদন
সার্ভার ভিত্তিক নেটওয়ার্ক সাধারণত প্রবেশ অনুমোদন নিরাপত্তা পদ্ধতি ব্যবহার করে ।

ওই ব্যবস্থাটি ফাইল পর্যায় (File Level) বা ব্যবহারকারী পর্যায়ে নিরাপত্তা নামেও পরিচিত । এ সকল নেটওয়ার্কে সর্বময় অধিকার দেয়া থাকে নেটওয়ার্ক এডমিনিস্ট্রেটরকে । তিনি নির্ধারণ করবেন একজন ব্যবহার কারী নেটওয়ার্কের কোন কোন রিসোর্স ব্যবহার করতে পারবেন শেয়ার কৃত রিসোর্স সমূহ ব্যবহার করার জন্য ব্যবহার কারিকে আলাদা আলাদা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে হয় না ।বরং ব্যবহার কারী যখন নেটওয়ার্ক প্রবেশ করবে তখন সে তার জন্য বরাদ্ধ কৃত নাম এবং পাসওয়ার্ড ব্যবহার করলে হবে । নাম ও পাসওয়ার্ড এর মাধ্যমে নির্ধারণ হয় ব্যবহারকারী অনুমোদিত কিনা ;

প্রবেশ অনুমোদন পদ্ধতিতে রিসোর্স শেয়ার অনুমোদন মুল্যয়ন করা হয় ব্যবহারকারীর একাউন্টে প্রদত্ত তথ্যের উপ্র ভিত্তি করে । উদাহরন স্বরূপ উইন্ডোজ এন টি নেটওয়ার্কের আওতায় কোন ব্যবহারকারীকে নেটওয়ার্ক প্রিন্টার ব্যবহার করতে হলে প্রথমে তাকে লগ অন (log on) এর মাধ্যমে একটি ডোমেইনে প্রবেশ করতে হবে ।এরপর নেটওয়ার্কভুক্ত প্রিন্টার ব্যবহার করতে পারবে কিনা এটি নির্ভর করবে তার একাউন্টে ঐ প্রিন্টার ব্যবহারের অনুমতি আছে কিনা তার উপর । এ নিরাপত্তা ব্যবস্থা শুধু এন টি  এফএস ডিস্ক পার্টিশনে কাজ করে এবং এটি প্রতিটি পৃথক পৃথক ফাইলের আলাদা করে নিরাপত্তা বিধান করে ।


কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন