আমি চট্রগ্রাম ল্যাবরেটরি কলেজের প্রথম বছরের একজন ছাত্র আর আমার বাবা একজন অবসর প্রাপ্ত টিচার।
আমার প্রথম বছরের সমাপনি পরিক্ষার কিছু দিন আগে আমার বাবা অসুস্থ হয়ে পরেন, তার অবস্থার উন্নতি হইতে ছিলোনা কিছুতেই, ডাঃ বলেদিলেন ঢাকা নিতে হবে কিন্তুু ঢাকা নিয়ে চিকিৎসা করানোর মত টাকা ছিলোনা আমার পরিবারে কাছে, আমার মা কোন এক ভাবে কিছু টাকা ব্যবস্থা করেন।
আমি আমার মা,আমার ভাই, আমার দুলাভাই সহ আমার বাবাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ এ নিয়ে যাই, আমার ভাই তখন মেডিকেলের একজন ছাত্র আর এর সুবাদে আমাদের কোন প্রকার জানেলা ছাড়া একটি রুম এর ব্যবস্থা হয়ে গেল।
আমার প্রথম বছরের সমাপনি পরিক্ষার কিছু দিন আগে আমার বাবা অসুস্থ হয়ে পরেন, তার অবস্থার উন্নতি হইতে ছিলোনা কিছুতেই, ডাঃ বলেদিলেন ঢাকা নিতে হবে কিন্তুু ঢাকা নিয়ে চিকিৎসা করানোর মত টাকা ছিলোনা আমার পরিবারে কাছে, আমার মা কোন এক ভাবে কিছু টাকা ব্যবস্থা করেন।
আমি আমার মা,আমার ভাই, আমার দুলাভাই সহ আমার বাবাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ এ নিয়ে যাই, আমার ভাই তখন মেডিকেলের একজন ছাত্র আর এর সুবাদে আমাদের কোন প্রকার জানেলা ছাড়া একটি রুম এর ব্যবস্থা হয়ে গেল।
আমার বাবার পক্ষে একা কোন কাজ করা সম্বব ছিলোনা,তাই আমি আর আমার মা কে
সবসময় হাসপাতালেই থাকতে হত,বাবাকে কুলেকরে বাথরুম এ নিয়ে যাওয়া, কোন ওষুধ
নিয়ে আসা ইত্যাদি ছিলো আমার কাজ।
বাবা অবস্থার আসতে আসতে উন্নতি হতে শুরু করল, আর সাত দিন পর আমার বাবা প্রথম কথা বলেন, কারন অসুস্থ হয়ে পরার পর আমার বাবা কথা বলাতে পারতেন না।
কথা বলা শুরু করার পর আমাকে প্রথম কথাটি বলেন তুমি এখানে কি কর, তোমার না পরিক্ষা আমার বাবা আমার মাকে বলেন আমাকে দুই হাজার টাকা দিতে আমি যাতে আমার কলেজ এর বেতন আর পরিক্ষার ফি সহ সকল কাজ করতে পারি।
আমি বাবাকে বল্লাম আপনার চিকিৎসা করার জন্য টাকা নাই আর আমাকে টাকা দিতে বলতেছে। আপনার এই অবস্থায় রাইখা আমি যামু না,বাবা আমাকে বলেন আমার কিছু হইব না তুই যা,তই না গেলে তুর এক বছর লোকসান হইব।
আমি যেতে না চাওয়ার পরও বাবা আমাকে একপ্রকার জোরা জোরি করেই পাটিয়ে দেন। আর এইভাবে আমাকে চট্রগ্রাম চলে আসতে হয়।আর এটাই ছিল বাবার কাজ থেকে শেষ চলে আশা।
সেই দিন ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম আসতে আসতে আমি বুঝতে পারি আমার বাবা যে আমাদের কত ভালবাসেন। আসলে বাবা,মাই পারে তাদের সন্তানদের এই প্রকার ভালবাসতে.........
বাবা আজ আমাদের মাঝে নেই, বাবা আজ তোমাকে অনেক দেখতে ইচ্ছে করছে, তোমাকে জরিয়ে বলতে ইচ্ছে করছে আমি তোমাকে অনেক ভালবাসি বাবা..
বাবা অবস্থার আসতে আসতে উন্নতি হতে শুরু করল, আর সাত দিন পর আমার বাবা প্রথম কথা বলেন, কারন অসুস্থ হয়ে পরার পর আমার বাবা কথা বলাতে পারতেন না।
কথা বলা শুরু করার পর আমাকে প্রথম কথাটি বলেন তুমি এখানে কি কর, তোমার না পরিক্ষা আমার বাবা আমার মাকে বলেন আমাকে দুই হাজার টাকা দিতে আমি যাতে আমার কলেজ এর বেতন আর পরিক্ষার ফি সহ সকল কাজ করতে পারি।
আমি বাবাকে বল্লাম আপনার চিকিৎসা করার জন্য টাকা নাই আর আমাকে টাকা দিতে বলতেছে। আপনার এই অবস্থায় রাইখা আমি যামু না,বাবা আমাকে বলেন আমার কিছু হইব না তুই যা,তই না গেলে তুর এক বছর লোকসান হইব।
আমি যেতে না চাওয়ার পরও বাবা আমাকে একপ্রকার জোরা জোরি করেই পাটিয়ে দেন। আর এইভাবে আমাকে চট্রগ্রাম চলে আসতে হয়।আর এটাই ছিল বাবার কাজ থেকে শেষ চলে আশা।
সেই দিন ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম আসতে আসতে আমি বুঝতে পারি আমার বাবা যে আমাদের কত ভালবাসেন। আসলে বাবা,মাই পারে তাদের সন্তানদের এই প্রকার ভালবাসতে.........
বাবা আজ আমাদের মাঝে নেই, বাবা আজ তোমাকে অনেক দেখতে ইচ্ছে করছে, তোমাকে জরিয়ে বলতে ইচ্ছে করছে আমি তোমাকে অনেক ভালবাসি বাবা..
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন