১৯৯২ সালে জেনারেল এরশাদের বিপক্ষে দায়ের-করা মামলার রায় হয়েছে ২০১৭ সালে, ২৫ বছর পর । যখন তিনি সরকারে, প্রেসিডেন্টের নীচে, কি একটা গোজামিল পদে জাতির সেবা করছে তথন।
এরশাদ কাক্কু খালাস পাইছে, খালাস না পাইলে কি ৮৭ বছর বয়সে শাস্তি দিত,অপরাধের ২৭ বছর পর?যারা বিচার শুরু করেছিলেন, এটর্ণি জেনারেল, দুদকের লোকেরা, বিচারক, কে কে জীবিত আছেন? মামলা যার ইচ্ছায় করা হয়েছিল, বেগম জিয়া জীবিত আছেন বটে, তবে সাক্ষীরা গোপাল হয়ে গেছেন।
জেনারেল এরশাদের জন্য একটা 'স্পেশাল পদ' সৃস্টি করেছে সরকারে, উনার দলের লোকেরা এমপি/মন্ত্রী । ২৭ বছর পর যে মামলায় জেনারেল এরশাদ জয়ী হয়েছেন, সেই মামলা নাকি আবার আপিলও করবে বর্তমান দুদক । সেই মামলার না কি আবার বিচারও হবে । বাই দ্য ওয়ে, থেমে যা জাতি কোর্টে প্রস্রাব করিস না।
#ঘটনার_সংক্ষিপ্ত_বিবরণী
জেনারেল জিয়া মুক্তিযোদ্ধা, উনার সহযোদ্ধা ছিল ৫০ জনের বেশী যারা উনার সময়ে সেনা প্রধান হতে পারতেন, কিন্তু জেনারেল জিয়া পাকিস্তান ফেরত এই শিয়ালের কাছে নিজের জীবনটা জমা রেখেছিলেন। জিয়া হত্যার পর, জেনারেল এরশাদ জিয়ার পরিবারকে সম্পদ দিয়ে চুপ রেখেছিলেন, ১০ লাখ টাকা ততকালীন সময়ে ফিক্সড ডিপোজিটে রেখেছিলেন জিয়ার বাচ্চাদের জন্য,২ টি বাড়ী, গাড়ী, চাকর, চাকরাণী, ফ্রি স্কুল সবকিছুর ব্যবস্হা করেছিলেন, তারপরও, বেগম জিয়া ১০ বছর পর, রাগের মাথায় মামলা ঠুকে দিয়েছিলেন, আজ শেখ হাসিনার সময়, জেনারেল এরশাদ খালাস পেলেন, মুক্ত মানুষ
জেনারেল জিয়া মুক্তিযোদ্ধা, উনার সহযোদ্ধা ছিল ৫০ জনের বেশী যারা উনার সময়ে সেনা প্রধান হতে পারতেন, কিন্তু জেনারেল জিয়া পাকিস্তান ফেরত এই শিয়ালের কাছে নিজের জীবনটা জমা রেখেছিলেন। জিয়া হত্যার পর, জেনারেল এরশাদ জিয়ার পরিবারকে সম্পদ দিয়ে চুপ রেখেছিলেন, ১০ লাখ টাকা ততকালীন সময়ে ফিক্সড ডিপোজিটে রেখেছিলেন জিয়ার বাচ্চাদের জন্য,২ টি বাড়ী, গাড়ী, চাকর, চাকরাণী, ফ্রি স্কুল সবকিছুর ব্যবস্হা করেছিলেন, তারপরও, বেগম জিয়া ১০ বছর পর, রাগের মাথায় মামলা ঠুকে দিয়েছিলেন, আজ শেখ হাসিনার সময়, জেনারেল এরশাদ খালাস পেলেন, মুক্ত মানুষ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন