আম্মা এক গ্লাস পানি দাও, টি শার্ট টা ধুয়ে দেও টাইপের ছেলে মেয়ে গুলো
কখোনো বুঝবে না দেশের বাহিরে থাকা মানুষের কষ্ট। কষ্ট বললে ভুল হবে অনেক
বেশি কষ্টই থাকতে হয়।
জীবন টা কতো কঠিন তারাই ভাল বুঝে। মায়ের আদর, বাবার শাসন, ভাই বোনদের স্নেহ মারামারি সবকিছু মিস করে তারা। খাওয়া দাওয়ার কষ্ট, গোসলের কষ্ট, কোন কষ্ট বাকি থাকে তাদের? যেই ছেলে মেয়ে কখোনো বাসি পচাঁ খাবার খেতে পারে না, সে ও খাওয়া শিখে যায়। অপছন্দনীয় খাবার খাওয়া শিখে যায়। তারা বুঝে কিভাবে রান্না করতে হয়। তারা বুজে কিভাবে অল্প টাকায় চলতে হয়। কিভাবে হিসাব করতে হয়। তারা অনেক কিছুই বুঝে যা দেশে ফেমিলির সাথে থাকা মানুষরা কখোনোই বুঝে না ।
জীবন টা কতো কঠিন তারাই ভাল বুঝে। মায়ের আদর, বাবার শাসন, ভাই বোনদের স্নেহ মারামারি সবকিছু মিস করে তারা। খাওয়া দাওয়ার কষ্ট, গোসলের কষ্ট, কোন কষ্ট বাকি থাকে তাদের? যেই ছেলে মেয়ে কখোনো বাসি পচাঁ খাবার খেতে পারে না, সে ও খাওয়া শিখে যায়। অপছন্দনীয় খাবার খাওয়া শিখে যায়। তারা বুঝে কিভাবে রান্না করতে হয়। তারা বুজে কিভাবে অল্প টাকায় চলতে হয়। কিভাবে হিসাব করতে হয়। তারা অনেক কিছুই বুঝে যা দেশে ফেমিলির সাথে থাকা মানুষরা কখোনোই বুঝে না ।
দেশের বাহিরের লাইফে যে শুধু কষ্ট আর কষ্ট তাও নয় কিন্তু। এখানে আছে
হ্যাপিনেসের অনেক কিছু। দেশের বাহিরে থাকলে স্ট্রাগল কি তা শিখা যায়। বাপ
মার কমতিটা বুঝতে পারা য়ায। জীবন টাকে অন্যভাবে দেখতে পারা য়ায। জগৎ টাকে
চিনতে পারা য়ায।স্বাধীন ভাবে থাকা য়ায।
আর আমি যতো যা ই বলি দেশের বাহিরের লাইফ অভিশাপ না আর্শিবাদ তা যারা দেশের বাহিরে থাকে তারাই ভালো বুঝে। আপনারা যারা পরিবারের ছাতার নিচে থাকি তারা কখোনো বুঝবেন না।
বাই দ্য ওয়ে, দেশের বাহিরে থাকা মানুষগুলো ভালো থাকুক,যে যেখানে থাকুক......
আর আমি যতো যা ই বলি দেশের বাহিরের লাইফ অভিশাপ না আর্শিবাদ তা যারা দেশের বাহিরে থাকে তারাই ভালো বুঝে। আপনারা যারা পরিবারের ছাতার নিচে থাকি তারা কখোনো বুঝবেন না।
বাই দ্য ওয়ে, দেশের বাহিরে থাকা মানুষগুলো ভালো থাকুক,যে যেখানে থাকুক......
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন