পোংগায় ডিমের থেরাপি পড়লে ওরে কত কথা বলে রে!! তার অনেক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত
দেখা আছে, কিন্তু দেলুর মত কমই দেখছি!!! হাদারাম সারাজীবন ওয়াজ নসিওত কইরা
মানুষরে কত না গণিমতের পথ দেখাইছে!!!! তার ওয়াজ শোনা মানে গণিমতের শক্তি
পাওয়া!! আর সেই শক্তির উৎস কাঁঠাল পাতা!!!
গণিমতের অনুসারীদের কাছে তিনি চরম ভদ্রলোক-ধার্মিক(ছাগুকুল তাই বলে)!! আসলেই তাই। তেমন কিছুই করেন নি, খালি ৭১ এ মানুষের সোনা নিয়া টানাটানি করছেন!!এইত!!!
উনার ওয়াজ শুনা মানে নেকি হাসিল করা সেই সাথে জান্নাত নিশ্চিত করা!! তাইতো হাদারাম ঘোষণা দিয়া দেয় শহীদ “জননী জাহানারা ইমাম” অথবা “ডঃ কুদরত- ই-খুদা”র স্থান কই হবে, তাই উনাদের মত মানুষদের নাম বিকৃত করতেও এই পশুর লজ্জা হওয়ার কথা না।
তাতে কি কিছুদিন আগেই ট্রাইব্যুনালে একজন সাক্ষী যখন হাদারামরে “দেলু রাজাকার” কইছে, তখন উনার পাকি দিলে বহুত আঘাত লাগছে!!! উনি আপত্তি জানাইছেন!!! তখন উনি কুরআন-হাদিস নিয়া টানাটানি শুরু করছেন, কারো নাম বিকৃতি করা গুনাহ, ধর্মের বাণী শুনাইয়া দিলেন!!! কিন্তু কথা হচ্ছে ওয়াজে হাদারাম যখন অন্যদের নাম বিকৃত করছিল, তখন কোন ধর্মের কথা কইছিল!!! গণিমতের মাল!!!!
পোংগায় ঠিক মত থেরাপি পড়লে উলটা পথে রি-অ্যাকশান হবে স্বাভাবিক...।।
সারাদিন কাঁঠাল পাতা চিবাইলে কারো বুদ্ধি বাড়ার কথা না, তাই গু আজম এর বলদামি দেইখাও অবাক হই নাই। যারা ATN নিউজ এর এক্সক্লুসিভ অনুষ্ঠান দেখছেন ভোলার কথা না, প্রতি কথায় বিনুদিন ছিল। ঐ ভিডিও অনেক বড় সাক্ষ্য দিবে তার বিরুদ্ধে!! এখন দেখি এই পশুটার কিছু ভণ্ডামি। বুদ্ধিজীবী নিধন কইরা উনার খায়েশ মিটে নাই, তাই শিক্ষা ব্যবস্থার পোন্দেও হাত দিতে চাইছিলেন। কেমনে কি?? রীতিমত শিক্ষাবিদ হইয়া যাওয়ার উপক্রম একখান চটি লিখছেন “শিক্ষাব্যবস্থায় ইসলামী রূপরেখা”, ঐ বইয়ের ২১ নম্বর পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে “আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের গোটা পরিবেশ একেবারেই ইসলামবিরোধী”।
কিন্তু এ কি? সাপ্তাহিক ২০০০ এর সাথে এক সাক্ষাৎকারে। "আমি আমার ছেলেদের মাদ্রাসায় দেইনি এজন্য যে আমি তাদের যোগ্য বানাতে চাই"
এ কার হত দৃষ্টি!!!!!!
এইটা কি পোদ না মুখ!!! বুঝতে পারতাছি না!!
তার আরও অনেক বলদামির মধ্যে অন্যতম সেরাগুলো,
গোলাম আযম বলেছিলেন, ফাকিস্তান যদি না থাকে তাহলে জামাত কর্মীদের দুনিয়ায় বেঁচে থেকে লাভ নাই।
(দৈনিক সংগ্রাম/ ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১)
মন্তব্যঃ বেঁচে আছে!! তবে ছাগু হয়ে।
*১৯৭১ সালে গোলাম আযম বলেছিলেন, বাংলাদেশ নামের কিছু হলে আমি আত্মহত্যা করবো।
(নাগরিকত্ব মামলার শুনানীতে এটর্নি জেনারেল/ ভোরের কাগজ, ০৯.০৫.৯৪)
মন্তব্যঃ এখনো করে নাই,পোংগা লাল হইলে করবো।
*রাজাকারদের সমাবেশে গোলাম আযম বলেন, কালেমার ঝান্ডা উঁচু রাখার জন্য রাজাকারদের কাজ করে যেতে হবে।
(দৈনিক সংগ্রাম/ ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১)
মন্তব্যঃ কালেমার ঝাণ্ডার চেয়ে গণিমতের ঝাণ্ডাই বেশি উঁচু ছিল।
*গোলাম আযম বলেন, কোন ভাল মুসলমানই তথাকথিত বাংলাদেশের আন্দোলনের সমর্থক হতে পারে না। রাজাকাররা খুব ভাল কাজ করছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন
(দৈনিক সংগ্রাম/ ০২ অক্টোবর, ১৯৭১)
মন্তব্যঃ আসলেই ভালো কাজ করছে, সব রাজাকার তাদের বউ গোলামের কাছে বন্ধক রাখছিল।
আরও হাজার খানেক তথ্য প্রমাণ দেওয়া যাবে, শুধু ধর্মের নামে তাদের ভণ্ডামির চিত্র ছাগুদের সামনে দেওয়ার জন্যই এই লেখাটা। কারণ তারা প্রতিদিনই নতুন কিছু প্রোপাগান্ডা নিয়ে হাজির হয়।
জাপানের হিরোশিমা এবং নাগাসাকি আজও দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের বিকলাঙ্গতা যেমন কাটিয়ে উঠতে পারে নি।
তেমনি বাঙালি জাতিও ইতিহাসের বিকৃতি থেকে বের হতে পারছে না, এই পাকি বীর্যদের জন্য। সময় এসেছে এদের চিরতরে মুছে দেওয়ার।
পরের পর্বে কেরু অ্যান্ড কোং খ্যাত নিজামি হুজুর এবং পতিতা সর্দার মুজাহিদ খাতুন কে নিয়ে লিখব।
কৃতজ্ঞতাঃ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত সকল পেজ এবং গ্রুপ এর সদস্যদের কাছে।
গণিমতের অনুসারীদের কাছে তিনি চরম ভদ্রলোক-ধার্মিক(ছাগুকুল তাই বলে)!! আসলেই তাই। তেমন কিছুই করেন নি, খালি ৭১ এ মানুষের সোনা নিয়া টানাটানি করছেন!!এইত!!!
উনার ওয়াজ শুনা মানে নেকি হাসিল করা সেই সাথে জান্নাত নিশ্চিত করা!! তাইতো হাদারাম ঘোষণা দিয়া দেয় শহীদ “জননী জাহানারা ইমাম” অথবা “ডঃ কুদরত- ই-খুদা”র স্থান কই হবে, তাই উনাদের মত মানুষদের নাম বিকৃত করতেও এই পশুর লজ্জা হওয়ার কথা না।
তাতে কি কিছুদিন আগেই ট্রাইব্যুনালে একজন সাক্ষী যখন হাদারামরে “দেলু রাজাকার” কইছে, তখন উনার পাকি দিলে বহুত আঘাত লাগছে!!! উনি আপত্তি জানাইছেন!!! তখন উনি কুরআন-হাদিস নিয়া টানাটানি শুরু করছেন, কারো নাম বিকৃতি করা গুনাহ, ধর্মের বাণী শুনাইয়া দিলেন!!! কিন্তু কথা হচ্ছে ওয়াজে হাদারাম যখন অন্যদের নাম বিকৃত করছিল, তখন কোন ধর্মের কথা কইছিল!!! গণিমতের মাল!!!!
পোংগায় ঠিক মত থেরাপি পড়লে উলটা পথে রি-অ্যাকশান হবে স্বাভাবিক...।।
সারাদিন কাঁঠাল পাতা চিবাইলে কারো বুদ্ধি বাড়ার কথা না, তাই গু আজম এর বলদামি দেইখাও অবাক হই নাই। যারা ATN নিউজ এর এক্সক্লুসিভ অনুষ্ঠান দেখছেন ভোলার কথা না, প্রতি কথায় বিনুদিন ছিল। ঐ ভিডিও অনেক বড় সাক্ষ্য দিবে তার বিরুদ্ধে!! এখন দেখি এই পশুটার কিছু ভণ্ডামি। বুদ্ধিজীবী নিধন কইরা উনার খায়েশ মিটে নাই, তাই শিক্ষা ব্যবস্থার পোন্দেও হাত দিতে চাইছিলেন। কেমনে কি?? রীতিমত শিক্ষাবিদ হইয়া যাওয়ার উপক্রম একখান চটি লিখছেন “শিক্ষাব্যবস্থায় ইসলামী রূপরেখা”, ঐ বইয়ের ২১ নম্বর পৃষ্ঠায় উল্লেখ রয়েছে “আমাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের গোটা পরিবেশ একেবারেই ইসলামবিরোধী”।
কিন্তু এ কি? সাপ্তাহিক ২০০০ এর সাথে এক সাক্ষাৎকারে। "আমি আমার ছেলেদের মাদ্রাসায় দেইনি এজন্য যে আমি তাদের যোগ্য বানাতে চাই"
এ কার হত দৃষ্টি!!!!!!
এইটা কি পোদ না মুখ!!! বুঝতে পারতাছি না!!
তার আরও অনেক বলদামির মধ্যে অন্যতম সেরাগুলো,
গোলাম আযম বলেছিলেন, ফাকিস্তান যদি না থাকে তাহলে জামাত কর্মীদের দুনিয়ায় বেঁচে থেকে লাভ নাই।
(দৈনিক সংগ্রাম/ ২৬ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১)
মন্তব্যঃ বেঁচে আছে!! তবে ছাগু হয়ে।
*১৯৭১ সালে গোলাম আযম বলেছিলেন, বাংলাদেশ নামের কিছু হলে আমি আত্মহত্যা করবো।
(নাগরিকত্ব মামলার শুনানীতে এটর্নি জেনারেল/ ভোরের কাগজ, ০৯.০৫.৯৪)
মন্তব্যঃ এখনো করে নাই,পোংগা লাল হইলে করবো।
*রাজাকারদের সমাবেশে গোলাম আযম বলেন, কালেমার ঝান্ডা উঁচু রাখার জন্য রাজাকারদের কাজ করে যেতে হবে।
(দৈনিক সংগ্রাম/ ১৭ সেপ্টেম্বর, ১৯৭১)
মন্তব্যঃ কালেমার ঝাণ্ডার চেয়ে গণিমতের ঝাণ্ডাই বেশি উঁচু ছিল।
*গোলাম আযম বলেন, কোন ভাল মুসলমানই তথাকথিত বাংলাদেশের আন্দোলনের সমর্থক হতে পারে না। রাজাকাররা খুব ভাল কাজ করছে বলেও তিনি উল্লেখ করেন
(দৈনিক সংগ্রাম/ ০২ অক্টোবর, ১৯৭১)
মন্তব্যঃ আসলেই ভালো কাজ করছে, সব রাজাকার তাদের বউ গোলামের কাছে বন্ধক রাখছিল।
আরও হাজার খানেক তথ্য প্রমাণ দেওয়া যাবে, শুধু ধর্মের নামে তাদের ভণ্ডামির চিত্র ছাগুদের সামনে দেওয়ার জন্যই এই লেখাটা। কারণ তারা প্রতিদিনই নতুন কিছু প্রোপাগান্ডা নিয়ে হাজির হয়।
জাপানের হিরোশিমা এবং নাগাসাকি আজও দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধের বিকলাঙ্গতা যেমন কাটিয়ে উঠতে পারে নি।
তেমনি বাঙালি জাতিও ইতিহাসের বিকৃতি থেকে বের হতে পারছে না, এই পাকি বীর্যদের জন্য। সময় এসেছে এদের চিরতরে মুছে দেওয়ার।
পরের পর্বে কেরু অ্যান্ড কোং খ্যাত নিজামি হুজুর এবং পতিতা সর্দার মুজাহিদ খাতুন কে নিয়ে লিখব।
কৃতজ্ঞতাঃ মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উজ্জীবিত সকল পেজ এবং গ্রুপ এর সদস্যদের কাছে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন