শনিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৫

মামা প্রশ্ন ফাঁস হইছে নাকি?????

সরকারি ২২টি মেডিকেল কলেজ,একটি ডেন্টাল কলেজ ও৮টি ডেন্টাল ইউনিটে রয়েছে।৬৫টি বেসরকারি মেডিকেল ও ২৪টি ডেন্টাল কলেজে রয়েছে।পাবলিক পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস হচ্ছে,ফাঁস হচ্ছে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নও।চীন থেকে আনা অতি ক্ষুদ্র অত্যাধুনিক ডিভাইসের মাধ্যমে প্রশ্নপত্র ফাঁস করেন ইউজিসির সহকারী পরিচালক ওমর সিরাজ।(র‌্যাব এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন )
আগে যেমন, বিভিন্ন পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র কঠিন হবে নাকি সহজ হবে- এটা নিয়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে চরম টেনশন কাজ করত। পরীক্ষার আগের রাতে সারারাত সিলেবাসের পড়াগুলো রিভিশন দেওয়ার জন্য চেয়ার-টেবিলে বসে সময়ের সাথে রীতিমতো ছাত্রদের যুদ্ধ করতে হতো। কিন্তু বর্তমান বাস্তবতা দুর্ভাগ্যজনকভাবে হলেও ভিন্ন। ছাত্র ও অভিভাবকের ব্যস্ততা ও টেনশন থাকে আগের চেয়েও অনেক বেশি, কিন্তু তা পড়াশোনা নিয়ে নয় বরং প্রশ্নপত্র ফাঁস হচ্ছে কি না তা নিয়ে।
যারা এই চক্রের সঙ্গে জড়িত তাদের কি শাস্তি হবে না? নাকি আইন প্রয়োগের শিথিলতার কারণেই তারা ছাড় পেয়ে যাবে?
এভাবে একটি রাষ্ট্রের শিক্ষাব্যবস্থা চলতে পারে না।চোখ বুঁজে দায় এড়িয়ে গোটা শিক্ষা ব্যবস্থাকে প্রলয়ের দিকে ঠেলে না দিয়ে কর্তৃপক্ষকে এর বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নিতে হবে।নতুবা জাতির সব সম্ভাবনা আতুড় ঘরেই মারা যাবে।

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন