রবিবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১৫

ছ্যাকা এইটা আবার কিরে পাগলা

নিয়নের আলোয় কারো হাত ছেড়ে আসাটা জরুরী। কারে ঘাড়ের বোঝা হয়ে গেলে সরে আসাটা জরুরী।যাকে নিয়ে চলার শুরুটা,মাঝপথে সে হারিয়ে গেলে,নিজে নিজে পথ চিনে নেওয়াটা জরুরী। শহরের ল্যাম্পপোষ্টের সাথে কথা বলে যায় দিন যায় বেশ যায়। ভাঙ্গাচোরা ল্যাম্পপোষ্টটাকে ছুড়ে ফেলে আকাশে প্রত্যাশার ঘুড়ি উড়িয়ে দেয়াটা জরুরী
.
বেহায়ার মত না ভালোবাসা জরুরী। ক্যাজুয়াল হবে ভালোবাসা।নয়ে ছয়ে,ছয়ে নয়ে। জীবনের গতিকে কম্প্রোমাইজ না করতে শেখাটা জরুরী। সাফল্যের বাকে বাকে চালাকি লুকিয়ে শেষ পথে হাত ছেড়ে যায় কেউ। হৃদয়ের মৃত সে বন্দর ছেড়ে আসাটা জরুরী।
.
ফোর্থ জেনারেশন জীবনে থার্ড জেনারেশন ভালোবাসা চলতে পারেনা, হুমরী খেয়ে পড়ে। ভালোবাসা আপগ্রেড করাটা জরূরী। উপযোজন ক্ষমতা থাকাটা খুব দরকার। এভাবেই কি ভালো নয়? এ প্রশ্ন করতে শেখাটা জরুরী। ডারউইনের মত সার্ভাইবাল ফর দা ফিটেস্ট দেখিয়ে দেয়াটা জরুরী। একা একা বাঁচতে শেখাটা জরুরী।
.
একদিন ফোন ছাড়া যার নাওয়া খাওয়া হতনা , সে এখন অন্য কারো আকাশ কে ক্যানভাস বানায় সময় থাকতে বুঝে নেয়াটা জরুরী। কেউ কাউকে ছাড়া থাকতে পারেনা এটা যেমন সত্যি। দিনের শেষে সবাই বেঁচে থাকে এটা আরো সত্যি। সময় থাকতে কাউকে অভাবটা বুঝিয়ে দেয়া জরুরী। ছ্যাকা আবার কিরে পাগলা। না পেয়েও ভালোবাসায় জিতে গেছি ভেবে সামনে এগোনো জরুরী। মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকাটা জরুরী

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন