বুধবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬

কাউকে বুঝার ঠিকাদারী কেউ নেয় না

বুঝেও অবুঝের ভান করে থাকা মানুষগুলোর কাছে অনুভূতির দাম আশা করা আর গাধা পিটিয়ে মানুষ বানানোর আশা করা একই কথা ।কাউকে বুঝার ঠিকাদারী কেউ নেয় না। আপনার কাছে যা ভালোবাসার ছোট্ট চাওয়া কারো কাছে তা বিরক্তির কারণ
ছেলেটার কাছে মেয়েটার আবদার বেশি না শুধু মুঠোফোনে দশটা মিনিট বেশি কথা বলুক ও। দিন শেষে নিজের কথাগুলোই না হয় শোনাক তাকে । মেয়ে একরাশ অভিমান করে আবিস্কার করে তার অভিমান কে পাত্তা দেয়ার সময় ছেলের নেই। ও কি বুঝেনা আমার কষ্ট হয় নাকি বুঝেও বুঝেনা ?
আবার চব্বিশ ঘন্টা প্রেমিকার আঙ্গুল যে ছেলেটার দিকে তাক করা থাকে সে অসহায় ছেলেটার চাওয়া এবার বালিকা তাকে বুঝুক একটু। দেখা সাক্ষাতে একের পর এক অভিযোগের ঝড় না টুলে কাজল মাখা চোখ তুলে একবার তার দিকে তাকিয়ে হাতে আস্থার হাত রাখুক হাতে।
এই না বোঝার অভিযোগে অভিমান নিয়ে বসে থাকে গলির মোড়ে দাড়ানো তার ছিড়া ছেলেটা । ও কি বোঝেনা কোন সুখে আমি রোজ রোজ দাড়াই। বসে বসে ফেসবুকের চ্যাট বক্সের ইতিহাস ঘাটে মেয়েটা । ও জানেনা , বোঝেনা আমি কেমন আছি ?
দিনের শেষে নিজের মন তাই নিজেকেই বুঝে নিতে হয়। বুঝে নেয়ার ঠিকাদারী নিয়ে কেউ জীবনে আসবে না। কেউ বুঝবে সে আশাটাও ছেড়ে দেয়া উচিত। দিনের শেষে নিজের বুঝটা নিজেকেই নিতে হয়রে পাগলা

কোন মন্তব্য নেই:

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন