ফ্রান্সে বোমা হামলা ইস্যুতে ফ্রান্সকে নিয়ে কাঁদবো না সিরিয়া নিয়ে কাঁদবো
সেই বিতর্কে যাবো না। ফ্রান্সে তো একদিন হামলা হইসে, সিরিয়ায় তো সেই কবে
থেকে শুরু হইসে ব্লা ব্লা ব্লা দেখতে দেখতে দুই চোখ এক প্রকার ক্লান্ত আমার
। এটা নিয়া তো বলতে গেলে ৩য় বিশ্বযুদ্ধ (অনলাইন ভার্সন) শুরু হয়ে গেছে
সেই সকাল থেকে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটা রঙ্গ তামাশা দেখতেসি গত কয়েক ঘন্টা ধরে । ফ্রান্সের পতাকা অনেকের প্রোফাইল পিকে উড়ছে । এই পতাকার মর্ম আমি এখনও ধরিতে পারিলাম না !! আহারে আফসোস !!
ফ্রান্সে বছরে বোমা হামলায় যেই পরিমানে মানুষ মারা যায়, আমাদের দেশে রোড অ্যাক্সিডেন্টে বছরে তার থেকে বেশী পরিমানে মানুষ মারা যায় । ওই হিসাবে তো তাইলে আমাদের উচিত দেশের পতাকা ২৪টা ঘন্টা পড়ে থাকা । পারলে রাতের ঘুমানোর টাইমেও ওইটা গায়ে জড়িয়ে ঘুমানো উচিত।
যারা প্রোফাইল পিকে পতাকা ঝুলাইসে, তাদের ৮০% মানুষ জানে না বোমা হামলায় কয়জন মারা গেছে। আহতের হিসাব তো বাদ দিলাম, বোমা হামলাটা ফ্রান্সের কোথায় হইসে এইটাও অনেকে বলতে পারবে না।
আর পতাকার কথা কি বলবো, আমরা তো নিজেদের পতাকারই কোনো সম্মান দিতে জানি না। এইতো সামনের মাসেই এর প্রমান দেখা যাবে। ১৬ই ডিসেম্বরে যেই পতাকা শোভা পাবে, হাতে-মাথায়, ১৭ই ডিসেম্বর সেই পতাকাই চলে যাবে পায়ের তলে "কাগজের টুকরা" নাম নিয়ে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে একটা রঙ্গ তামাশা দেখতেসি গত কয়েক ঘন্টা ধরে । ফ্রান্সের পতাকা অনেকের প্রোফাইল পিকে উড়ছে । এই পতাকার মর্ম আমি এখনও ধরিতে পারিলাম না !! আহারে আফসোস !!
ফ্রান্সে বছরে বোমা হামলায় যেই পরিমানে মানুষ মারা যায়, আমাদের দেশে রোড অ্যাক্সিডেন্টে বছরে তার থেকে বেশী পরিমানে মানুষ মারা যায় । ওই হিসাবে তো তাইলে আমাদের উচিত দেশের পতাকা ২৪টা ঘন্টা পড়ে থাকা । পারলে রাতের ঘুমানোর টাইমেও ওইটা গায়ে জড়িয়ে ঘুমানো উচিত।
যারা প্রোফাইল পিকে পতাকা ঝুলাইসে, তাদের ৮০% মানুষ জানে না বোমা হামলায় কয়জন মারা গেছে। আহতের হিসাব তো বাদ দিলাম, বোমা হামলাটা ফ্রান্সের কোথায় হইসে এইটাও অনেকে বলতে পারবে না।
আর পতাকার কথা কি বলবো, আমরা তো নিজেদের পতাকারই কোনো সম্মান দিতে জানি না। এইতো সামনের মাসেই এর প্রমান দেখা যাবে। ১৬ই ডিসেম্বরে যেই পতাকা শোভা পাবে, হাতে-মাথায়, ১৭ই ডিসেম্বর সেই পতাকাই চলে যাবে পায়ের তলে "কাগজের টুকরা" নাম নিয়ে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন