পৃথিবী যে গোলাকার সে কথা প্রায় আমরা সবাই জানি। কিন্তু পৃথিবী যে গোলাকার এ
বিষয়টা বিজ্ঞানী বা দার্শনিকেরা কোন কোন যুক্তি -প্রমানের সাহায্যে
প্রমানিত সেগুলো কিন্ত অনেকেরই জানা নেই । আসুন আমরা সেই যুক্তিগুলো জেনে
নেইঃ
১। সমুদ্র তীর থেকে যখন কোন জাহাজ দুরে চলে যায় তখন জাহাজের নিচের অংশ প্রথমে দৃষ্টির বাইরে চলে যায় এবং সবশেষে জাহাজের মাস্তুল। একই ভাবে যখন বহুদুর থেকে কোন জাহাজ তীরের দিকে আসতে থাকে তখন প্রথমে তার মাস্তুল এবং পরে নিচের অংশ দেখা যায়। সুতরাং এটা থেকে প্রমান হয় যে, পৃথিবীর পৃষ্ঠ বক্রাকার এবং এই বক্রতা ক্রমেই বৃদ্ধি পায়।
২।জাহাজে দিক পরিবর্তন না করে পৃথিবী প্রদিক্ষন করা যায়। এটা সম্ভব শুধু পৃথিবী পৃষ্ঠ যদি বক্রাকার হয়।
৩।চন্দ্র গ্রহনের সময় চন্দ্রের উপর পৃথিবীর যে ছায়া পড়ে তা বৃত্তাকার । এবং কোন গোলাকার বস্তুর ছায়াই বৃত্তাকার হতে পারে। অর্থাৎ এ থেকে প্রমাণিত হয় যে পৃথিবী গোলাকার।
৪। যদি কোন লোক সোজা উত্তর দিকে চলতে থাকে তাহলে দেখা যায় যে, ধ্রুব তারাার উন্নতি কোন ক্রমশঃ সুষমভাবে বৃদ্ধি পায়। পৃথিবী যদি সমতল হত তাহলে ধ্রুবতারার উন্নতি কোন সর্বদা সমান থাকত। সুতরাং পৃথিবী গোলাকার।
১। সমুদ্র তীর থেকে যখন কোন জাহাজ দুরে চলে যায় তখন জাহাজের নিচের অংশ প্রথমে দৃষ্টির বাইরে চলে যায় এবং সবশেষে জাহাজের মাস্তুল। একই ভাবে যখন বহুদুর থেকে কোন জাহাজ তীরের দিকে আসতে থাকে তখন প্রথমে তার মাস্তুল এবং পরে নিচের অংশ দেখা যায়। সুতরাং এটা থেকে প্রমান হয় যে, পৃথিবীর পৃষ্ঠ বক্রাকার এবং এই বক্রতা ক্রমেই বৃদ্ধি পায়।
২।জাহাজে দিক পরিবর্তন না করে পৃথিবী প্রদিক্ষন করা যায়। এটা সম্ভব শুধু পৃথিবী পৃষ্ঠ যদি বক্রাকার হয়।
৩।চন্দ্র গ্রহনের সময় চন্দ্রের উপর পৃথিবীর যে ছায়া পড়ে তা বৃত্তাকার । এবং কোন গোলাকার বস্তুর ছায়াই বৃত্তাকার হতে পারে। অর্থাৎ এ থেকে প্রমাণিত হয় যে পৃথিবী গোলাকার।
৪। যদি কোন লোক সোজা উত্তর দিকে চলতে থাকে তাহলে দেখা যায় যে, ধ্রুব তারাার উন্নতি কোন ক্রমশঃ সুষমভাবে বৃদ্ধি পায়। পৃথিবী যদি সমতল হত তাহলে ধ্রুবতারার উন্নতি কোন সর্বদা সমান থাকত। সুতরাং পৃথিবী গোলাকার।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন