মেয়েটা যখন বলে, "কিছুই ভালো লাগছে না" তখন ছেলেটা ঘুম, পরীক্ষার পড়া,
এ্যাসাইনমেন্টের কাজ বাদ দিয়ে ছুটে আসে মেয়েটার কাছে। বলে, "চলো
কিছুক্ষণ হেটে আসি তাহলে ভালো লাগবে"।
হলে বা মেসে থাকা ছেলেটা বাইরের খাবার খেতে খেতে বিরক্ত হয়ে যখন হাপিয়ে উঠে, কখনো রান্নাঘরে না ঢোকা মেয়েটা ঠিকই হাত পুড়ে কিছু একটা রান্না করে কোন এক দুপুরে এসে ফোন করে বলে, "রান্না খুব বাজে হয়েছে কিন্তু একটুও বাজে বলতে পারবে না।"
এভাবে চলে অনেকদিন।আর ততোদিনে তাদের সম্পর্কটা আর বন্ধুত্বের ভিতর সীমাবব্ধ থাকে না।
হলে বা মেসে থাকা ছেলেটা বাইরের খাবার খেতে খেতে বিরক্ত হয়ে যখন হাপিয়ে উঠে, কখনো রান্নাঘরে না ঢোকা মেয়েটা ঠিকই হাত পুড়ে কিছু একটা রান্না করে কোন এক দুপুরে এসে ফোন করে বলে, "রান্না খুব বাজে হয়েছে কিন্তু একটুও বাজে বলতে পারবে না।"
এভাবে চলে অনেকদিন।আর ততোদিনে তাদের সম্পর্কটা আর বন্ধুত্বের ভিতর সীমাবব্ধ থাকে না।
একসময় মেয়েটা মনে মনে ভাবে,এ তো ভালোবাসি তবু গাধাটা বোঝে না কেন?
আর ছেলেটা ভাবে, "আমি হয়তো যেমন ভাবছি সে হয়তো এরকম ভাবছে না। ভালোবাসার কথা বলে দিলে সে যদি যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়? থাক যেমন চলছে তেমনি চলুক।
একসময় ছেলেটার অপেক্ষা করতে করতে দমবন্ধ লাগে।আর মেয়েটা কাঁদতে কাঁদতে বালিশ ভেজায়।কখনো সিগারেট না ধরা ছেলেটি নিকোটিনের ধোয়া ছাড়তে ছাড়তে মনে মনে বলে, "তাহলে এই ছিলো তার মনে।
শুধু মুখ ফুটে না বলায়, দুজনের মধ্যে ভালোবাসার বদলে জায়গা নেয় তিক্ততা। শুধু কেউ একজন আগ বাড়িয়ে মুখ ফুটে বললেই হয়তো আজ গল্পটা অন্যরকম হতো।
ঝুম বৃষ্টিতে হঠাৎ ছাতাটা বন্ধ করে বলা যেতো চলো ভিজি। দুজন হাত ধরাধরি করে বৃষ্টিতে ভিজে সর্দিজ্বর বাধিয়ে আরেকটু যত্ন পাওয়া যেতো।মন খারাপের সময়টা তার বুকে মুখ লুকিয়ে কাঁদা যেতো।শীতের কুয়াশা ঢাকা সকালে এককাপ চা দুজন মিলে ভাগ করে খাওয়ার নামে গোপন চুমু খাওয়াটা হয়ে যেতো।দিনশেষে রিকসায় উঠে খুব ক্লান্তি লাগছে বলে কাঁধে মাথা রেখে একটু চোখ বোজা যেতো।
বলি বলি করে না বলা কথাটা সেদিন বলে ফেললে, আজকে হয়তো একজনের হাত ধরে আরেক জনকে মিস্ করতে হতো না।করতে হতো না, একজনের মাঝে সারাজীবন অন্যকে খোজার বৃথা চেষ্টা।
আর ছেলেটা ভাবে, "আমি হয়তো যেমন ভাবছি সে হয়তো এরকম ভাবছে না। ভালোবাসার কথা বলে দিলে সে যদি যোগাযোগ বন্ধ করে দেয়? থাক যেমন চলছে তেমনি চলুক।
একসময় ছেলেটার অপেক্ষা করতে করতে দমবন্ধ লাগে।আর মেয়েটা কাঁদতে কাঁদতে বালিশ ভেজায়।কখনো সিগারেট না ধরা ছেলেটি নিকোটিনের ধোয়া ছাড়তে ছাড়তে মনে মনে বলে, "তাহলে এই ছিলো তার মনে।
শুধু মুখ ফুটে না বলায়, দুজনের মধ্যে ভালোবাসার বদলে জায়গা নেয় তিক্ততা। শুধু কেউ একজন আগ বাড়িয়ে মুখ ফুটে বললেই হয়তো আজ গল্পটা অন্যরকম হতো।
ঝুম বৃষ্টিতে হঠাৎ ছাতাটা বন্ধ করে বলা যেতো চলো ভিজি। দুজন হাত ধরাধরি করে বৃষ্টিতে ভিজে সর্দিজ্বর বাধিয়ে আরেকটু যত্ন পাওয়া যেতো।মন খারাপের সময়টা তার বুকে মুখ লুকিয়ে কাঁদা যেতো।শীতের কুয়াশা ঢাকা সকালে এককাপ চা দুজন মিলে ভাগ করে খাওয়ার নামে গোপন চুমু খাওয়াটা হয়ে যেতো।দিনশেষে রিকসায় উঠে খুব ক্লান্তি লাগছে বলে কাঁধে মাথা রেখে একটু চোখ বোজা যেতো।
বলি বলি করে না বলা কথাটা সেদিন বলে ফেললে, আজকে হয়তো একজনের হাত ধরে আরেক জনকে মিস্ করতে হতো না।করতে হতো না, একজনের মাঝে সারাজীবন অন্যকে খোজার বৃথা চেষ্টা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন